এমন অনেক মন্তব্যসহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ফেসবুক গ্রুপ ও পেজে ছড়িয়ে পড়েছে । ফেসবুক পেজ ও গ্রুপে লিখা আছে, এই আন্দোলনে সে ছাত্র-জনতার উপরে হামলায় নেতৃত্বই শুধু দেয়নি, আন্দোলনে অংশগ্রহণ করা শিক্ষার্থীদের গ্রেফতার, গুম, নির্যাতন ও টার্গেট কিলিং এর জন্য তাদের শনাক্ত করে এক রিপোর্টও তৈরি করেছিলো এমনটাই ফেসবুকে পেজে পোষ্ট দেয়া এক ছবিতে দেখা যাচ্ছে ।
র্যাব- ১২ এর অধীনের জেলাগুলোর এমন হাজারো শিক্ষার্থীকে টু দ্যা পয়েন্ট আইডেন্টিফাই করা হয়েছে। সারা দেশে হয়তো লাখো মানুষকে এভাবে চিহ্নিত করেছিলো। দেখলেই বুঝবেন রাষ্ট্র কত ক্ষমতাধর, এত অল্প সময়ের মধ্যে এমন ইন্টেলিজেন্স রিপোর্ট করে ফেলার সক্ষমতা তাদের আছে।
মারুফ হোসেন এখনো বহাল তবিয়তে র্যাব- ১২ তে অধিনায়কত্ব করে যাচ্ছে এবং জুলাই বিপ্লবের প্রতি সহানুভূতিশীল ও স্বৈরাচার বিরোধীদের বিভিন্ন চাপ আর হুমকী দিয়ে যাচ্ছে।
এই সরকার পুরোপুরি ফাংশন করতে না পারা বা রাষ্ট্রের এই বিশাল ক্ষমতা ও সক্ষমতাকে কাজে লাগাতে পারছে না শুধুমাত্র স্বৈরাচারের দোসরদের এখনও বরখাস্ত ও গ্রেফতার করে বিচারের আওতায় না আনার কারণে।
পোষ্টে আরো লিখা আছে, পুলিশের এই সব বিপিএম পিপিএম পদক পেতো স্বৈরাচারের ঘনিষ্ঠ ও অপকর্মের সহায়তাকারীরাই। প্রত্যেক বিপিএম পিপিএম পদকধারী পুলিশের পদক পাওয়ার কারণ যথাযথ তদন্ত করতে হবে ।
এই বিশাল ক্ষমতাধর রাষ্ট্রের পক্ষে জুলাই গণহত্যাসহ আওয়ামীলীগের বিগত ষোল বছরের অপকর্মের বিচার করা কঠিন কিছুই না। স্বৈরাচারের দোসরদের অতি দ্রুত সরিয়ে যোগ্য লোকদের বসাতে হবে।
এমন অনেক দাবী ও বিষয় নিয়ে মন্তব্য করেছে ছাত্র সমাজ ও সাধারন জনগণ। ফেসবুকে বুয়েটিয়ান পেজের পোষ্টটির